শিরোনাম

কাজিপুরে ঈদ ও পহেলা বৈশাখ সামনে রেখে ব্যস্ততা বাড়ছে দর্জিদের - Chief TV - চিফ টিভি

কাজিপুরে ঈদ ও পহেলা বৈশাখ সামনে রেখে ব্যস্ততা বাড়ছে দর্জিদের - Chief TV - চিফ টিভি
                                                              ছবিঃ প্রতিনিধি                                                   
মাহমুদুল হাসান শুভ কাজিপুর সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

সিরাজগঞ্জে কাজিপুরে ঈদ ও পহেলা বৈশাখ কে সামনে রেখে ব্যস্ততা বাড়ছে দর্জিদের।

 ঈদ মানে আনন্দ, আর এ আনন্দ হাজার গুণ বাড়িয়ে দেয় নতুন পোশাক। সেই জন্য ঈদের দিন যত অতি নিকটে চলে আসে, মার্কেটের পাশাপাশি মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে দর্জিদের কাছেও। 

এবারের ঈদ কে,ঘিরেও এর ব্যতয় ঘটেনি। দেশ ও দেশের বাইরে তাল মিলিয়ে মনের মতো ডিজাইনের পোশাক বানাতে মানুষেরা ভিড় করছেন দর্জিদের কাছে। গ্রাহকদের মনের মতো কাপড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে কারিগররা।

বৃহস্পতিবার ,(৪ এপ্রিল) সরেজমিন গিয়ে দেখা গিয়েছে কাজিপুরে সোনামুখি বাজার,শিমুলদাড় বাজার,মেঘাই বাজার,ঢেকুরিয়া,বাজার,আলমপুর বাজার,হাটশিরা বাজার,গান্ধাইল বাজার, সিমান্তবাজাসহ বিভিন্ন দর্জিপাড়ায় ব্যপক ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা।

টেইলার্সের কাটিং মাস্টাররা আমাদের বলেন যে, কাজের অর্ডার এখন পর্যন্ত ব্যপক হয়েছে। তবে এবার গতবারে চেয়ে  অর্ডার হার তুলনামূলক অনেক বেশি ২২ রমজান পরে থেকে  অর্ডার নেওয়া একদম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । তা ছাড়া নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পোশাক সরবরাহ করা যাবে না। পোশাক সরবরাহ করতে আমরা ঈদের আগে দিন অনেক রাত  পর্যন্ত কাজ করে থাকি। 

 সোনামুখি এক টেইলার্সের কাটিং মাস্টার, আমাদের বলেন, কাজের অর্ডার এবার অনেক ভালো। সে, আমাদের বলেন সব কিছুর দাম বাড়লেও মজুরি আগের মতোই আছে। তবে কিছু কিছু টেইলার্সই অর্ডার আগে মতো হচ্ছে,বছরের অন্য দিনের মতো তাদের কাজের ব্যস্ততা।  

তাদের অভিযোগ পাড়া মহল্লার হাট বাজারে মধ্যে অসংখ্য টেইলার্স গড়ে ওঠায় আশানুরূপ ক্রেতার দেখা মিলছে না। 

সিমান্তবাজারে এক টেইলার্সের কাটিং মাস্টার,আমাদের বলেন যে, ভাই এমন ও সময় গিয়েছে আমরা পহেলা রোজা থেকে অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিতাম। কিন্তুু সময়ের পরিবর্তনের কারুণে আবার  জিনিসপএ দাম বেশি তার জন্য আগের মতো আর ক্রেতা আসে না। দেখা যায়,বছরের অন্য দিনের মতো কাজ চলে আমাদের।  

এসব টেইলার্সে প্রতি পিস প্যান্ট সেলাই ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা,শার্ট ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা,গাউন ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা,বোরকা ৩০০ থেকে ১০০০ টাকা সালোয়ার কামিজ ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা,ব্লাউজ ৪০০ টাকা,ব্লাউজ সুতি ৩০০ টাকা, পেটিকোট ২৫০ থেকে ৪০০ টাকা,ম্যাক্সি ২৫০ থেকে ৫০০ নেওয়া হচ্ছে। 

আবার শার্ট,প্যান্ট ফিটিং ও রিপু কাজে ব্যপক ব্যস্ত সময় পার করছে কারিগররা। প্রতি বছর ঈদের আগে রিপু ফিটিং গ্রাহকরা,ব্যপক হারে বেড়ে যায়। তারা এবার ও ভালো সাড়া পাচ্ছে।

শার্ট ফিটিং ৫০ থেকে ১৫০ টাকা,প্যান্ট কাটিং ৫০ থেকে ১০০ টাকা, প্যান্ট ফিটিং ৫০থেকে ১৫০ টাকা, পাঞ্জাবি ৭০ থেকে ১৫০ টাকা, প্যান্ট রিপু ৩০ থেকে ১০০ টাকা, নেওয়া হচ্ছে। # ছবি আসে 



কোন মন্তব্য নেই