ফরিদপুর জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত - Chief TV - চিফ টিভি
এস এম সাহান, ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুরে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।আজ রবিবার ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার সভাপতিত্বে উক্ত সভা
অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম, পিপিএম, পুলিশ সুপার, ফরিদপুর। অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক ইয়াসীন কবির,জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সরকার, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর রমা সাহা, সহ এ সময় অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশের পরিণত করতে সকলে এগিয়ে আশার আহ্বান জানান।
আবদুল্লাহ, স্পোর্টস প্রতিনিধি রংপুর
Md Abdullah Al-Anondo
কাউনিয়ার তিস্তার চরের মিষ্টি কুমড়ার ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে বিভিন্ন জেলায়
কাউনিয়া(রংপুর)প্রতিনিধিঃ রংপুরের কাউনিয়ার তিস্তা চরে মিষ্টি কুমড়া চাষ করে সুনাম অর্জন করেছেন কৃষকরা। বেড়েছে বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক চাহিদা।
স্বপ্ন দেখছে ভাল দামের, তিস্তা পারের মানুষ তিস্তা চরে মিষ্টি কুমড়া চাষ করে হয়েছে সাবলম্বি। উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের গাজিরহাট এলাকায় তিস্তা নদীর ১০ নাম্বার ঘাটে চলছে কেনা বেচা ।ট্রাক বোঝাই করে যাচ্ছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায়।
কৃষক মো: মুক্তার আলী বলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এ চড়ে মিষ্টি কুমড়া শাক,সবজিসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ করা হয়,এবং ভাল ফলনো আসে এলাকার যুবকরাও চাষাবাদের সঙ্গে সম্প্রিক্ত হয়ে ভাল অর্থ উপার্যন করে নিজেদের চাহিদা মিটাচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোছাঃ শাহনাজ পারভীন সাথী বলেন, তিস্তা নদীর চরের জমিতে বিভিন্ন প্রকারের ফসল চাষাবাদ করা হয়েছে, এরমধ্যে প্রায় ৭৫০ একর জমিতে মিষ্টি কুমড়া চাষ হয়েছে। একাধিক কৃষক কুমড়া বিক্রি করা শুরু করেছেন। এছাড়াও পিঁয়াজ,রসুন,আলু, বেগুন, মুলা,বাদাম,কাঁচামরিচ, পল, চিচিঙ্গা, শসা, লাউ, করলা সহ বিভিন্ন প্রকারের সবজি চাষ করে।
চলতি মৌসুমে আবহাওয়া আনুকলে থাকায় ফলন ভাল হয়েছে, চাষিরা দামও ভাল পাবে আশা করি।সহযোগিতা পেয়েছে ২৮০জন কৃষককে দেওয়া হয়েছে রাসায়নিক সার, ভার্মি কম্পোস্ট সার, ফেরোমন ফাঁদ,হলুদ স্টিকি ফাঁদ,ট্রাইকো কম্পোস্ট, ট্রাইকো লিচেট ইত্যাদি।
এবার একই জাত কয়েক বছর ধরে চাষ করায় বীজ বাহিত ভাইরাসের আক্রমণ একটু বেশি, তাই ফলন কিছুটা কম হয়েছে। আমরা কৃষি বিভাগ থেকে নিয়মিত পরামর্শ দিচ্ছি সঠিক পরিচর্যার,পরের বছর জাত পরিবর্তনসহ বীজ ক্রয়ের বিষয়ে কৃষি অফিসের পরামর্শ নিতে বলা হয়েছে এতে কৃষকরা ভাল বীজ সংগ্রহ সহ ভাল ফসলও পাবে এবং উপকৃত হবেন বলে মনে করি।

কোন মন্তব্য নেই