শিরোনাম

1 x Bet খেলে লাখ টাকার ধরা খেয়েছে সোনামুখীর এক কলেজ ছাত্র- Chief TV - চিফ টিভি

 

1 x Bet খেলে লাখ টাকার ধরা খেয়েছে সোনামুখীর এক কলেজ ছাত্র
ছবি-প্রতিনিধি

মাহমুদুল হাসান (শুভ) - কাজিপুর সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ 

সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে সোনামুখী গ্রামের এক কলেজ ছাএ নাম, মোঃ মুহাম্মদ আলী বয়স আনুমানিক (২৫)  পিতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ মজনু মিয়া তার ছেলে দীর্ঘদীন যাবত এই খেলা সাথে লিপ্ত ছিলো এবং মুহাম্মাদ আলী এই যাবতকালের প্রায় ১০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে । 

তার বাবা কাছে সাংবাদিকরা গেলে, মুহাম্মাদ আলী বাবা আমাদের জানাই, আমার ছেলে কী করতো আমরা কিছুই জানতাম না কিন্তু সে মাঝে মাঝে অনেক রাতে বাড়িতে আসতো। তাকে বললে সে বলতো এমনি বাইরে ছিলাম ও তার মাঝে মাঝে মোন খারাপ হতো কিন্তু আমরা বুজতাম না সেই এই গুলো খারাপ কাজের সাথে লিপ্ত আছে। 

কিন্তু আমরা সরেজমিনে গিয়ে সাধারণ জনগণের  সাথে কথা বলে জানতে পারি যে, অনেক লোক জনের কাছে থেকে টাকা নিয়েছে ধার কিন্তু তাদের পাউনা টাকা দেওয়া হচ্ছে না। অনেক গরীব মানুষের কাছে থেকেও টাকা নিয়েছে মুহাম্মাদ আলী,  টাকা চাইলে মুহাম্মদ আলীর বাবা হুমকি দেই টাকা দেই না তাদের। বলে টাকা দিবো না আমি, কী করবে করো সাধারণ জনগণকে বলে তোমাদের আইন দেখে আমরা ভয় করি না। আমাদের হাতে অনেক লোক আসে তারা আইনে চাকরী করে আমাদের প্রশাসন কিছু করতে পারবে না, এক কথায় মুহাম্মাদ আলী বাবা কথার জর অন্য রকম। 

যাদের কাছে থেকে টাকা নিয়েছে সেই লোক গুলো এখন অসহায়  ভাবে জীবন যাপন করছে তাদের সাহায্য করা মতো কেউ নাই তারা বলেছে আমাদের যদি কাজিপুর উপজেলার প্রশাসন একটু সহযোগিতা করে তা,হলে আমাদের অনেক উপকার হতো। তা, ছাড়া আমাদের পাশে কেউ নাই,আমরা একদম অসহায় ভাবে জীবন যাপন করতেছি। 

মুহাম্মদ আলীর বাবা কে,টাকা কথা বললে সে বলে আমি কিছু জানি না আমারে বলে কী টাকা দিয়েছে আমার ছেলে।আমি কী নিয়েছি  টাকা নিয়েছে আমার ছেলে তার জন্য আমি টাকা দিবো না।আমি কাউকে দেখে  ভয়  পাই না, তোমরা  কী  করবে  করো ।সাংবাদিকরা তার ছেলে মুহাম্মদ আলী কে, আমরা বাড়িতে খুঁজে পাই নাই। সে কোথায় আছে আমাদের সঠিক খবর দেই নাই তার পরিবার। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা জানতে পাই, মুহাম্মাদ আলী কে ইচ্ছা করে তার পরিবার গোপনে কোনো এক জায়গায় রেখেছে যেনো অসহায় মানুষদের টাকা না দেওয়া লাগে। 

মুহাম্মদ আলী যে সকল লোকের কাছে থেকে টাকা নিয়েছে, ছাত্র /ছাএী, ব্যবসায়ী, দিনমজুরী, চাকরীজীবি, কৃষক, শ্রমিক, বেকারত্ব যুবদের কাছে থেকে টাকা নিয়ে খেলেছে কিন্তু এখন তাদের আর টাকা দিচ্ছে না যারা টাকা দিয়েছে তাদের খুবই অসহায় ভাবে দিন যাচ্ছে  তাদের দেখার কেউ নাই। 

প্রশাসন যেনো অতি তাড়াতাড়ি একটা ব্যবস্থা নেই  বাংলাদেশ যে খেলা নিষেধ। আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি তারা যেনো অতি তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

কোন মন্তব্য নেই