বগুড়ায় শুরু হয়েছে চতুর্থ ধাপে তিন উপজেলার ভোটগ্রহণ- Chief TV - চিফ টিভি
![]() |
ছবি-প্রতিনিধি |
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে বগুড়ায় তিনটি উপজেলায় নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে আজ সকাল ৮টা থেকে যা চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৷
বগুড়ার যেসব উপজেলায় চতুর্থ ধাপে ভোট গ্রহণ চলছে তা হলো, শেরপুর , ধুনট এবং নন্দীগ্রাম উপজেলা। এ সব উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ৩৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।
ধুনট উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী হলেন- টি.আই.এম নুরুন্নবী তারিক, মুহম্মদ আসিফ ইকবাল, আব্দুল হাই খোকন। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী রয়েছেন।
এ উপজেলার ৯০টি কেন্দ্রে ২ লাখ ৫৫ হাজার ৩২৪ জন ভোট প্রদান করবেন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ২৬ হাজার ৬৩৪ জন ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ২৮ হাজার ৬৮৭ জন, হিজড়া ৩ জন।
শেরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী হলেন- এম এ হান্নান, জাকারিয়া তারেক বিদ্যুৎ, শাহ জামাল সিরাজী, রুবেল আহমেদ, সুলতান মাহমুদ। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এ উপজেলায় ১০৭ কেন্দ্রে ভোট প্রদান করবেন ২ লাখ ৯৩ হাজার ২৭৩ জন, এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৪৩ হাজার ৭১৩ জন, মহিলা ভোটার ১ লাখ ৪৯ হাজার ৫৫৯ জন, হিজড়া ১জন।
নন্দীগ্রাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী হলেন- আনোয়ার হোসেন রানা, নজিবুল্লাহ মজনু মন্ডল, মাহমুদ আশরাফ, রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ এবং নারী ভাই চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এ উপজেলায় ৪৯ ভোট কেন্দ্রে১ লাখ ৫৭ হাজার ১৯০ জন ভোটার ভোট প্রদান করবেন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৮ হাজার ৩৪৯ জন, নারী ভোটার ৭৮ হাজার ৮৪০ জন, হিজরা ভোটার ১ জন।
নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট পিএম ইমরুল কায়েস জানান, অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিন উপজেলায় ৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় একজন করে নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রতিটি উপজেলায় একজন করে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশ, আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। র্যাব, সাদা পোশাকে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন বলে তিনি জানান।
কোন মন্তব্য নেই